সমাজের সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের বাদ দিয়ে কখনোই এসডিজি অর্জন কারা সম্ভব নয় বেল মন্তব্য করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান।
রোববার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে সেফ দ্যা চিলড্রেন ও মানবিক সাহায্য সংস্থা আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশর স্বাক্ষরদাতার হার শতভাগ অর্জিত হবে কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এস ডি জি অর্জন করতে হলে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত সকল শিশুকে স্বাক্ষরতার আওতায় আনতে হবে।
শিক্ষা সবার অধিকার উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, আমরা যদি শ্রমিকের কাজ ও করি সে ক্ষেত্রে শিক্ষার প্রয়োজন আছে কারণ একজন দক্ষ শ্রমিক হতে হলে তাকে শিক্ষত হতে হবে। পৃথিবীর চাহিদার কথা বিবেচনা করে আমাদের এই বিশাল জনগোষ্ঠীকে দক্ষ ও শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, আমাদের অর্জন একেবারে কম নয়। যদি সবাই মিলে চেষ্টা করি তাহে এ সমাজে কোন অশিক্ষিত ছেলে- মেয়ে থাকবে না। অবশ্য লক্ষ্য পূরণ করতে হলে আমাদের অনেক পথ পারি দিতে হবে। স্বাক্ষরতার সংঙ্গা পরিবর্তন হয়েছে এখন স্বাক্ষরতা মানে মানুষকে দক্ষ, কর্মক্ষম করে গড়ে তোলা। আমরা প্রথমিক শিক্ষায় এশিয়ার মধ্যে অনেকটা এগিয়ে।
আলোচক স্বপ্না রেজা বলেন, পাঠ্যপুস্তকে ইতিহাস, সাংস্কৃতি আছে কিনা সেদিকে নজর দিতে হবে। শিক্ষার ক্ষেত্রে ১ শিশুও থাকবে না সুবিধা বঞ্চিত। এর ফলে সব থেকে বড় উন্নয়ন হবে দেশের।
দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যমল দত্তের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন, শফি আহমেদ, শিল্পী, ফেরদৌস আরা, বুসরা জুলফিকার, হোসনেয়ারা খন্দকার, জাকির হোসেন প্রমুখ।