কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জারি করা নির্দেশনা অনুযায়ী, ১৬ আগস্টের মধ্যে হাটের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নাম, পদবি ও মোবাইল ফোন নম্বরসহ প্রত্যেক ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণকারী একজন উপযুক্ত কর্মকর্তার নাম, পদবি ও মোবাইল ফোন নম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে জমা দিতে হবে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা হাটে দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের কার্যাদি মনিটর (পরিবীক্ষণ) করবেন। এ ছাড়া ঢাকার বাইরে যেসব জেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস রয়েছে, সেখানে সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশন বা পৌরসভার অনুমোদিত পশুর হাটগুলোতে স্থানীয় বাংলাদেশ ব্যাংকের নেতৃত্বে একই ব্যবস্থা গ্রহণ করতে ব্যাংকগুলোর আঞ্চলিক কার্যালয় বা প্রধান শাখাগুলোকেও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, বুথে নোট যাচাইকালে কোনও জালনোট ধরা পড়লে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পরিপত্র নং—জালনোট, ১ (পলিসি)/২০০৭-১৯১ মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে হবে। নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাইরে যেসব জেলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের অফিস রয়েছে, সেখানেও সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশন বা পৌরসভার অনুমোদিত পশুর হাটগুলোতে স্থানীয় বাংলাদেশ ব্যাংকের নেতৃত্বে অনুরূপ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ব্যাংকগুলোর আঞ্চলিক কার্যালয় বা প্রধান শাখাগুলোকে নির্দেশনা দিতে হবে।
এছাড়া অন্যান্য জেলার পৌরসভা ও থানার অনুমোদিত পশুর হাটে বিভিন্ন ব্যাংকের এ সংক্রান্ত দায়িত্ব বণ্টনের জন্য সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের চেস্ট (কোষাগার) শাখাগুলোকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সোনালী ব্যাংকের বণ্টন করা দায়িত্ব অনুযায়ী ব্যাংকের জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের শাখাগুলো যেন পশুর হাটগুলোতে নোট যাচাই সেবা দেয়, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনার সঙ্গে ২৩টি হাটের তালিকা দেওয়া হয়েছে।-বাংলা ট্রিবিউন