জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহারের জন্য ১ লাখ টন কয়লা আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। একথা বলেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। রোববার (২৬ আগস্ট) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, খনিতে যেকোনও সমস্যা হতে পারে। আপদকালীন মজুদ হিসেবে এই কয়লা আনা হচ্ছে। কোন দেশ থেকে কয়লা আনার বিষয়ে তিনি বলেন, এখনও ঠিক হয়নি। টেন্ডার দিয়েছি। পরে জানা যাবে। নসরুল হামিদ বলেন, এ বছরের সেপ্টেম্বর নাগাদ দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু হবে। তবে পুরোপুরি চালু হতে অক্টোবর লেগে যাবে। এনএলজি আমদানির ফলে বিদ্যুতে সরকার ভর্তুকি বাড়াবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এনএলজি আমদানির ফলে বিদ্যুতে ভর্তুকি বাড়বে না এবং বিদ্যুতের দামও সহনীয় থাকবে।
বিদ্যুতের দাম প্রসঙ্গে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এটি বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বার্ক)-এর ওপর নির্ভর করে। আমরা আমাদের প্রস্তাব দিয়ে রেখেছি। জনগণের ওপর যেনো কোনও চাপ না পড়ে সেদিকে নজর রেখেই আমরা প্রস্তাব দিয়েছি। শেখ হাসিনার সরকার জনবান্ধব সরকার। কাজেই জনগণের চাপ হয় এমন সিদ্ধান্ত সরকার নেবে না।